বাসন্তি শাড়ির ঢল, আর আমার এখন বড় জেমস পাচ্ছে, আর ওইদিকে স্কুলগুলি হতে ত্রস্ত সাইকেলে বান্টিরা আলতা ভেজানো গন্ধ উড়িয়ে দিয়ে তাজমহলের দিকে চলে যাচ্ছে। আর আমার মাথায় এখন সেন্ট পলসের সেই চালচিত্র সম বিশাল গাছ, নীচে ঠিক হংসধ্বনী, মেঘে ঢাকার মত। প্রবল বৃষ্টির মধ্যে মেহেরপুর জোড়া রাজহাঁসের দল মেঘ ভেঙ্গে নেমে আসার অলীক সাইকেলে, ছোট ছোট করে ক্রিং ক্রিং মন্ত্রে একটা গান বেঁধে ফেলছে।
আমি একটি ব্রীজের মত গঙ্গার ওপরে ঝুলে আছি। যেখানে সাইকেল যায় না। বান্টি বাসন্তি ও জেমস নাই, কেবল ঠান্ডা মুগুর ছাপ, ক্যাকোফোনে শ্যামাসঙ্গীত, গাড়ির হুস-হাসে একটি প্রতীয়মান শহর, রোদ, জং; আমার এখন কিছু লেখাই উচিত নয়, আর।